শুক্রবার, ১৫ নভেম্বর ২০২৪, ০৬:০৭ অপরাহ্ন

সংবাদ শিরোনাম :
‌‌সম্প্রীতি সমাবেশ। কালের খবর সড়ক ও জনপদের ৩য় শ্রেণির কর্মকর্তার সম্পদের পাহাড়। কালের খবর  পেশাদার সাংবাদিকদের সবরকম সুরক্ষা দিতে কাজ করছে অর্ন্তবর্তীকালীন সরকার : এম আব্দুল্লাহ। কালের খবর সরকারি রাস্তা উদ্ধারের দাবিতে শাহজাদপুরে মানববন্ধন। কালের খবর ছাত্র-শিক্ষকের সম্পর্ককে সুদৃঢ় করতে হবে : ইউএনও মনজুর আলম। কালের খবর মাটিরাঙ্গায় সেনাবাহিনীর মানবিক সহায়তা বিতরণ ও চিকিৎসা সেবা প্রদান। কালের খবর ‘দেশ স্বাধীনের পর তৈরি সংবিধানে কোনো জাতির পিতা ছিল না’ : আদালতকে অ্যাটর্নি জেনারেল। কালের খবর দ্রব্যমূল্যের এই বাজারে খরচ কমানোর ২৭ উপায়!। কালের খবর ওলামাদের মধ্যে রুহানী ঐক্য প্রয়োজন : জামায়াত আমির। কালের খবর আ.লীগ নেতা সুমন খান গ্রেফতার। কালের খবর
পুলিশি হয়রানি, গ্রেপ্তার ও নির্যাতনরোধে’ এখনই সেনা মোতায়েনের দাবি ঐক্যফ্রন্টের। কালের খবর

পুলিশি হয়রানি, গ্রেপ্তার ও নির্যাতনরোধে’ এখনই সেনা মোতায়েনের দাবি ঐক্যফ্রন্টের। কালের খবর

কালের খবর প্রতিবেদক :

‘পুলিশি হয়রানি, গ্রেপ্তার ও নির্যাতনরোধে’ এই মুহূর্তেই সেনা মোতায়েনের দাবি জানিয়েছে বিএনপি-গণফোরামসহ কয়েকটি দলের সমন্বয়ে গঠিত নির্বাচনী জোট জাতীয় ঐক্যফ্রন্ট।

জোটের নেতারা বৃহস্পতিবার নির্বাচন ভবনে এসে এমন দাবি জানান।

বিএনপির ভাইস চেয়ারম্যান সেলিমা রহমানের নেতৃত্ব জোট নেতাদের মধ্যে দলটির আরেক ভাইস চেয়ারম্যান ডা. এজেডএম জাহিদ হোসেন, যুগ্ম-মহাসচিব সৈয়দ মোয়াজ্জেম হোসেন আলাল প্রমুখ উপস্থিত ছিলেন।
প্রতিনিধি দলের পক্ষ থেকে সাংবাদিকদের সঙ্গে কথা বলেন মোয়াজ্জেম হোসেন আলাল। প্রায় ২৫ মিনিট তাদের বসিয়ে রেখে নির্বাচন কমিশন সাক্ষাৎ করেনি অভিযোগ তুলে এজন্য ক্ষোভ প্রকাশ করেন ঐক্যফ্রন্ট নেতারা।

আলাল বলেন, আমরা জাতীয় ঐক্যফ্রন্টের পক্ষ থেকে এসেছি। নির্বাচন কমিশন আগে বলেছিল ১৫ ডিসেম্বর সেনা মোতায়েন করবে। এরপর বলল ২৪ ডিসেম্বর সেনা মোতায়েন করবে। আজ বলছে কোনো সিদ্ধান্ত হয়নি। যেহেতু পুলিশ আমাদের ধরছে, পেটাচ্ছে ও গ্রেফতার করছে, তাই আমরা চাই এই মুহূর্তে সেনা নামানো হোক।

বিএনপির এই নেতা বলেন, যত সময় গড়াচ্ছে, আমরা নিরাপত্তাহীন হয়ে পড়ছি।

তাই আমাদের প্রার্থীদের নিরাপত্তা দেওয়ার জন্য বিচারিক ক্ষমতাসহ সেনা মোতায়েনের দাবি জানাচ্ছি।
আসন্ন সংসদ নির্বাচনে সেনাবাহিনীসহ সকল বাহিনীকে মাঠে নামানো হবে বলে এরই মধ্যে গণমাধ্যমকে জানিয়েছেন প্রধান নির্বাচন কমিশনার (সিইসি) কেএম নূরুল হুদা। এক্ষেত্রে সেনাবাহিনীর ছোট টিম ১৫ ডিসেম্বর থেকে নির্বাচনী এলাকায় রেকি করবে বলেও জানান তিনি।

বৃহস্পতিবার আইন-শৃঙ্খলা বাহিনীর সঙ্গে বৈঠকে বিষয়টি চূড়ান্ত হওয়ার কথা ছিল। কিন্তু বৈঠক শেষে কর্মকর্তারা জানান, এখন পর্যন্ত তেমন কোনো অগ্রগতি হয়নি। আগের সিদ্ধান্তই রয়েছে।

বৈঠকের কার্যক্রম ও জনপ্রশাসন মন্ত্রণালয়কে ইতোপূর্বে পাঠানো চিঠিতে নির্বাচন কমিশন বলেছেন, ২৪ থেকে ২৬ ডিসেম্বরের মধ্যে সেনা মোতায়েন করা হবে। তারা নির্বাচনী এলাকায় স্ট্রাইকিং ফোর্স হিসেবে মোতায়েন থাকবে।

পুলিশ, র‌্যাব, আনসার, বিজিবি, কোস্ট গার্ড ও গ্রাম পুলিশ মিলিয়ে ৬ লক্ষাধিক ফোর্স এবারের নির্বাচনে মোতায়েন থাকবে বলেও জানানো হয়েছে ইসির পক্ষ থেকে।

গত ১০ ডিসেম্বর নির্বাচনের প্রতীক বরাদ্দ হওয়ার পর এ পর্যন্ত সহিংসতায় ৪ জন নিহত হয়েছেন। বিএনপি ও ঐক্যফ্রন্ট বারবার অভিযোগ করে আসছে, তাদের নির্বাচনী কার্যালয় ও প্রচারণায় বাধা দেওয়া হচ্ছে।

দৈনিক কালের খবর নিয়মিত পড়ুন এবং বিজ্ঞাপন দিন..

কালের খবর মিডিয়া গ্রুপ লিমিটেডের একটি প্রতিষ্ঠান
Desing & Developed BY ThemesBazar.Com